এবারে সৌদি আরবে শিরচ্ছেদের প্রহর গুণছেন মহেশখালীর মকবুল আহমদ নামের এক ব্যক্তি।
সৌদি আরবের পবিত্র নগরী মক্কায় নারী কেলেঙ্কারীর অভিযোগে প্রাণদন্ডে দন্ডিত
হয়ে শিরচ্ছেদের প্রহর গুণছেন মহেশখালীর মকবুল আহমদ নামের এক ব্যক্তি। তিনি
মহেশখালী পৌরসভার বলরাম পৌরসভার বলরাম পাড়ার মৃত হারু মিয়ার ছেলে। সৌদি
আরবের একাধিক সূত্র জানান, নারী কেলেঙ্কারীর অভিযোগে অভিযুক্ত হয়ে ২০১৫
সালের ৪ ডিসেম্বর মকবুলের মৃত্যুদন্ডের আদেশ দেন সৌদি আদালত। শিরচ্ছেদ করে
তার মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার আদেশ দেয়া হয়।
সংশ্লিষ্টদের মতে, যে কোন দিন তার শিরচ্ছেদ হতে পারে। এদিকে
মৃত্যুদন্ডের আদেশ হওয়ার পর কারাগার থেকে ভাইয়ের কাছে একটি চিঠি লিখেন
মকবুল আহমদ। অভিযোগ উঠেছে, সম্প্রতি চিঠিটি মহেশখালীতে অবস্থানরত মকবুলের
বড় ভাই বজল আহমদ বদরের কাছে আসে। কিন্তু নিষ্ঠুর ভাই তার চিঠিটি গ্রহণ
করেননি।অভিযোগ উঠেছে, চিঠিটি দিতে গেলে পিয়নকে ২০ টাকা দিতে হয় বলে তিনি চিঠিটি
নেননি। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। মকবুলের স্ত্রী বাবার বাড়ি
থাকায় চিঠিটি ফেরত গেছে বলেও প্রতিবেশিরা জানিয়েছেন।
সংশ্লিষ্টদের মতে, যে কোন দিন তার শিরচ্ছেদ হতে পারে। এদিকে মৃত্যুদন্ডের আদেশ হওয়ার পর কারাগার থেকে ভাইয়ের কাছে একটি চিঠি লিখেন মকবুল আহমদ। অভিযোগ উঠেছে, সম্প্রতি চিঠিটি মহেশখালীতে অবস্থানরত মকবুলের বড় ভাই বজল আহমদ বদরের কাছে আসে। কিন্তু নিষ্ঠুর ভাই তার চিঠিটি গ্রহণ করেননি।অভিযোগ উঠেছে, চিঠিটি দিতে গেলে পিয়নকে ২০ টাকা দিতে হয় বলে তিনি চিঠিটি নেননি। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। মকবুলের স্ত্রী বাবার বাড়ি থাকায় চিঠিটি ফেরত গেছে বলেও প্রতিবেশিরা জানিয়েছেন।
No comments